শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫, ১১:০৩ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কলাপাড়ায় যৌতুক, বাল্যবিবাহ ও আত্মহত্যা  প্রতিরোধে সচেতনতামুলক সভা অনুষ্ঠিত শিমুল বিশ্বাসের সুস্থতার জন্য দোয়া অনুষ্ঠান কলােপাড়ায় মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাত, জনজীবনে স্থবিরতা কুয়াকাটা সৈকতে আবারও ভেসে এসেছে ৩ ফুট দৈর্ঘ্যের মৃত ডলফিন সাগরে ৫ দিন ভেসে থেকে জীবিত উদ্ধার জেলে মোরশেদ ভ‚মিদস্যু, মামলাবাজ ও প্রতারক চক্রের হয়রানী থেকে প্রতিকার পেতে সাংবাদিক সম্মেলন কলাপাড়ায় বর্নাঢ্য আয়োজনে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত কলাপাড়ায় ভাগনি জামাতাকে কুপিয়ে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ইরাবতী ডলফিন অধিকাংশ চালকই চলন্ত বাসে ধূমপান করে থাকে, আপনি তা জানেন না।” ….চালক, ঢাকাগামী ইউনিক পরিবহন বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, পায়রা বন্দরে ০৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটি কার্যালয়ের পেছনে বৃক্ষরোপণ করা হয় বরগুনার পাথরঘাটায় লজিক প্রকল্পের যুব সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত কলাপাড়ায় গ্রীষ্মকালীল জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি সভা দীর্ঘ ১১ ঘন্টা সমুদ্রে লড়াই করে কিনারে ফিরলেন ১০ জেলে
মুড়ি নয়তো একবেলা খেয়ে দিন কাটছে এতিমদের

মুড়ি নয়তো একবেলা খেয়ে দিন কাটছে এতিমদের

Sharing is caring!

ক্রইমসিন২৪ :আর্থিক সংকটে একবেলা খাবার খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে বরিশাল নগরের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পলাশপুর গুচ্ছগ্রামের রহমানিয়া কিরাতুল কুরআন হাফেজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানার শিশুদের। গত একসপ্তাহ ধরে এ সমস্যা চলছে বলে জানিয়েছেন মাদ্রাসার পরিচালক নুরুল ইসলাম ফিরোজী। তিনি জানান, কখনো কখনো খাবারের মধ্যে শুধু মুড়ি খেয়েও দিন পাড় করতে হচ্ছে এতিমখানার শিশুদের। জানাগেছে, ২০১৪ সালে তার উদ্যোগে পলাশপুর গুচ্ছ গ্রামে এতিমখানা ও মাদ্রাসাটি চালু করা হয়। সেসময় থেকেই একটি ভাড়া বাসার কয়েকটি কক্ষে পরিচালিত হতো। পরে বছরখানেক আগে বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদ সদস্য আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ জেলা পরিষদের মাধ্যমে ১৫ লাখ টাকা অনুদান প্রদান করেন। যে অনুদান দিয়ে জমি ক্রয় ও চার তলা ভিত্তির ওপর ১ তলা ভবন নির্মান করা হয়েছে।  যদিও অর্থ সংকটে সে কাজের কিছু অংশ এখনো বাকি রয়েছে। মাদ্রাসা সূত্রে জানাগেছে, শুরুর দিকে ছাত্র সংখ্যা কম থাকলেও বর্তমানে এখানে শতাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে। যারমধ্যে আবাসিকে অর্ধশত শিক্ষার্থী এবং ২০ জন এতিম শিশু শিক্ষার্থী রয়েছে। নুরুল ইসলাম ফিরোজী জানান, টাকার অভাবে নির্মাণ কাজ বন্ধ হয়ে গেছে আগেই। তাছাড়া মাদ্রাসায় পানি ও বিদ্যুতের সংকটও রয়েছে আগে থেকেই। আর এখন টাকার অভাবে আবাসিক ও এতিম ছাত্রদের খাবার সরবরাহ যথানিয়মে করা সম্ভব হচ্ছে না।  ছোট ছোট শিশুদের ভাতের বদলে মুড়িও খাওয়াতে হয়েছে।  সরকারি সহায়তা কিংবা সামাজের বিত্তবানদের সহযোগিতা প্রয়োজন জানিয়ে মাদরাসার শিক্ষক হাফেজ মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ছোট ছোট এসব শিশুদের পেটে ক্ষুধা থাকলে পড়াশুনায় মন বসে না। গত কয়েকদিন ধরে কেউ সাহায্য করলে খানা হচ্ছে, না হলে না। সামাজের বিত্তবানদের বিষয়টি দেখা উচিত। নয়তো এতিম শিশুদের পড়াশুনা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD